Monday, September 30, 2013
সেইরাম Robi 3.5G
Robi 3.5G is the third generation of mobile communication technology that will allow customers to surf the Internet with speeds of more than three times faster than 2G technology.
Robi 3.5G is the enhanced version of 3G that offers higher mobile Internet speed of up to 21Mbps, while 3G offers mobile Internet speed of up to only 384Kbps. Nevertheless, the average download data speed available is usually in the region of 1-3 Mbps.
With a 3G phone/device and access to the Robi’s 3.5G Technology, you can make video calls, watch live TV, access high speed Internet and enjoy live streaming at never before speeds.
Robi 3.5G Benefits: Robi 3.5G services will let consumers:
- Browsing web pages at super high speed.
- Enjoy smooth and uninterrupted live streaming of music & video.
- Download large files at dazzling speed.
- Experience interactive HD games like never before.
- Make video calls with your family & friends wherever you are with your 3G phone.
- Watch live cricket/football matches on your 3G mobile phone.
For more details FAQ
Sunday, September 29, 2013
ঢাকা-চট্টগ্রামে রবি’র ৩.৫জি বুথ চালু
দেশের প্রথম মোবাইল ফোন অপারেটর হিসেবে রবি আজিয়াটার গ্রাহকেরা তাদের ‘৩.৫জি’ নেটওয়ার্কের অভিজ্ঞতা নিতে শুরু করেছেন। এ সেবাদাতা ৩.৫জি নেটওয়ার্ক উদ্বোধনের একদিন পরেই ঢাকার গুলশান ও চট্টগ্রামের মুরাদপুরে গ্রাহকেরা দিনভর ভিড় করেন।
রবি গ্রাহকেরা তাদের গুলশান রবি সেবা এবং চট্টগ্রামের মুরাদপুর রবি সেবাকেন্দ্রে এসে বিনামূল্যে থ্রিজি অভিজ্ঞতা নিতে পারছেন। এ সেবা সুবিধা পেতে প্রয়োজন শুধু থ্রিজি ব্যবহার উপযোগি মোবাইল হ্যান্ডসেট বা ট্যাবলেট।
গুলশান রবি সেবাকেন্দ্রে গ্রাহকদের জন্য ৩.৫জি নেটওয়ার্ক অভিজ্ঞতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রবির চিফ মার্কেট অফিসার প্রদীপ শ্রীবাস্তব, চিফ টেকিনিক্যাল অফিসার এ কে এম মোরশেদ এবং এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট, এন্টারপ্রাইজ প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট শফিক আজলি বিন মাশহার, ভাইস প্রেসিডেন্ট, কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স প্রমোদ আর. কর্মকার ও দ্বীনস রিটেইল লিমিটেডের চেয়ারম্যান ড. সিরাজ বদরুদ্দীন।
রাজধানীতে উদ্বোধনের পর রোববার সকাল থেকে রবি গ্রাহকেরা সরাসরি এ সেবার অভিজ্ঞতা নিতে আসছেন। বিনামূল্যে এ অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগ বাণিজ্যিকভাবে ৩.৫জি সেবা চালু হওয়া অবধি পাওয়া যাবে।
রবি ঢাকা ও চট্টগ্রামে একসঙ্গে ৩.৫জি নেটওয়ার্কের অভিজ্ঞতা বুথ উদ্বোধন করেছে। রাজধানীর গুলশান এবং চট্টগ্রামের মুরাদপুরে রবি সেবাকেন্দ্রে স্থাপিত কিয়স্ক ছাড়াও গ্রাহকেরা নিজ নিজ সংযোগ ব্যবহার করে থ্রিজি সেবার অভিজ্ঞতা নিতে পারছেন।
নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিটিআরসি থেকে ট্যারিফ ও প্যাকেজ অনুমোদনের পরই অক্টোবর মাসে বাণিজ্যিকভাবে ৩.৫জি সেবা চালু করবে রবি।
রবির সিএমও প্রদীপ শ্রীবাস্তব বলেন, অক্টোবরেই সহনীয় মূল্যে গ্রাহক সেবায় বাণিজ্যিকভাবে ৩.৫ জি নেটওয়ার্ক সেবা চালু করা হবে। এরই মধ্যে আগ্রহী গ্রাহকেরা এখন রবি সেবাকেন্দ্রে এসে নতুন এ সেবার বাস্তব অভিজ্ঞতা নেওয়ার সুযোগ পাবেন।
রবির সিটিও এ কে এম মোরশেদ বলেন, আমাদের লক্ষ্য গ্রাহকদের জন্য সর্বোচ্চ প্রযুক্তিগত সুবিধার মাধ্যমে গুণগত মানসম্পন্ন সেবা নিশ্চিত করা।
প্রসঙ্গত, গুলশান রবি সেবাকেন্দ্রে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৮টা এবং সরকারি ছুটির দিন ছাড়াও শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা অবধি গ্রাহকদের জন্য ৩.৫ জি অভিজ্ঞতা বুথ উন্মুক্ত থাকবে।
Saturday, September 28, 2013
৩.৫জির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করলো রবি
আগামী অক্টোবর মাস থেকে থ্রিজি চালু হওয়ার কথা থাকলেও আজ
সকাল ১১টা থেকেই সীমিত আকারে ৩.৫জি চালু করেছে রবি আজিয়াটা। প্রাথমিক
অবস্থায় ঢাকা ও বন্দরনগরী চট্টগ্রামে ৩.৫জি সেবা চালু করলো প্রতিষ্ঠানটি।
দেশে থ্রিজি লাইসেন্সপ্রাপ্তদের মোবাইল অপারেটরদের মধ্যে রবিই প্রথম এক
সঙ্গে দেশের দুটি প্রধান মহানগরে এই নেটওয়ার্ক চালু করলো।
আজ শনিবার রবির কর্পোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে থ্রিজি সেবা উদ্বোধন করেন টেলিযোগাযোগমন্ত্রী সাহারা খাতুন। এই উদ্বোধনের ফলে থ্রিজি ঢাকা ও চট্টগ্রামে কাজ করছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, রবির চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) মাহতাব উদ্দিন আহমেদ,
রবির মার্কেট অফিসার (সিএমও) প্রদীপ শ্রীবাস্তব, চিফ টেকনোলজি অফিসার একেএম মোরশেদ, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমান, ভাইস প্রেসিডেন্ট তালাত কামাল।
আগামী অক্টোবর মাস থেকে বাণিজ্যিকভাবে এই সেবা পাবেন গ্রাহকরা। এ বছরের মধ্যেই ঢাকা, চট্টগ্রাম ছাড়াও কুমিল্লা ও সিলেটে এ সেবা চালু হবে।
আর আগামী ২০১৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে ৩৫ শতাংশ থ্রি-জি সুবিধার আওতাভুক্ত হবে। থ্রিজি প্রযুক্তি খাতে রবি ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে।
সিইও বলেন, আমাদের সবার জন্যই এটি নতুন একটি প্রযুক্তি এবং শুধু গতি নয়, আমরা মানসম্পন্ন সেবার দিকে নজর দেবো।
এশিয়া জুড়ে দক্ষভাবে থ্রিজি ও এলটিই (লং টার্ম এভ্যুলেশন) সেবা প্রদানকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আজিয়াটার সহায়তায় রবি থ্রিজি সেবা প্রদান করবে বলে জানান সংস্থার সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাইকেল ক্যুনার।
তবে গ্রাহকরা চাইলে এখনই থ্রিজি সেবা উপভোগ করায় যায় এমন হ্যান্ডসেট ও ট্যাবলেট নিযে ঢাকার গুলশান ও চট্টগ্রামের মুরাদপুর ওয়াক-ইন সেন্টারে রবির ৩.৫ জি সেবা ব্যবহারের অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন।
আগামী অক্টোবর মাসে ৩.৫জি সেবা চালু করার ঘোষণা দিয়েছিল রবি আজিয়াটা লিমিটেড। তবে এর আগেই তারা এটি সীমিত আকারে চালু করলো।
গত ৮ সেপ্টেম্বর বিটিআরসি আয়োজিত তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) তরঙ্গ নিলাম থেকে রবি আজিয়াটা লিমিটেড ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম কিনে নেয়।
এরপর ১২ সেপ্টেম্বর থ্রিজি লাইসেন্স পায় রবি। রবির সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাইকেল ক্যুনার বলেন, থ্রিজি সেবার মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ শিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।
এর মাধ্যমে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত অগ্রসর টেলিযোগাযোগ বাজারে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ।
আজ শনিবার রবির কর্পোরেট অফিসে আনুষ্ঠানিকভাবে থ্রিজি সেবা উদ্বোধন করেন টেলিযোগাযোগমন্ত্রী সাহারা খাতুন। এই উদ্বোধনের ফলে থ্রিজি ঢাকা ও চট্টগ্রামে কাজ করছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান গিয়াস উদ্দিন আহমেদ, রবির চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) মাহতাব উদ্দিন আহমেদ,
রবির মার্কেট অফিসার (সিএমও) প্রদীপ শ্রীবাস্তব, চিফ টেকনোলজি অফিসার একেএম মোরশেদ, এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমান, ভাইস প্রেসিডেন্ট তালাত কামাল।
আগামী অক্টোবর মাস থেকে বাণিজ্যিকভাবে এই সেবা পাবেন গ্রাহকরা। এ বছরের মধ্যেই ঢাকা, চট্টগ্রাম ছাড়াও কুমিল্লা ও সিলেটে এ সেবা চালু হবে।
আর আগামী ২০১৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে ৩৫ শতাংশ থ্রি-জি সুবিধার আওতাভুক্ত হবে। থ্রিজি প্রযুক্তি খাতে রবি ২০০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বিনিয়োগ করবে।
সিইও বলেন, আমাদের সবার জন্যই এটি নতুন একটি প্রযুক্তি এবং শুধু গতি নয়, আমরা মানসম্পন্ন সেবার দিকে নজর দেবো।
এশিয়া জুড়ে দক্ষভাবে থ্রিজি ও এলটিই (লং টার্ম এভ্যুলেশন) সেবা প্রদানকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আজিয়াটার সহায়তায় রবি থ্রিজি সেবা প্রদান করবে বলে জানান সংস্থার সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাইকেল ক্যুনার।
তবে গ্রাহকরা চাইলে এখনই থ্রিজি সেবা উপভোগ করায় যায় এমন হ্যান্ডসেট ও ট্যাবলেট নিযে ঢাকার গুলশান ও চট্টগ্রামের মুরাদপুর ওয়াক-ইন সেন্টারে রবির ৩.৫ জি সেবা ব্যবহারের অভিজ্ঞতা নিতে পারবেন।
আগামী অক্টোবর মাসে ৩.৫জি সেবা চালু করার ঘোষণা দিয়েছিল রবি আজিয়াটা লিমিটেড। তবে এর আগেই তারা এটি সীমিত আকারে চালু করলো।
গত ৮ সেপ্টেম্বর বিটিআরসি আয়োজিত তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) তরঙ্গ নিলাম থেকে রবি আজিয়াটা লিমিটেড ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম কিনে নেয়।
এরপর ১২ সেপ্টেম্বর থ্রিজি লাইসেন্স পায় রবি। রবির সিইও ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাইকেল ক্যুনার বলেন, থ্রিজি সেবার মাধ্যমে বাংলাদেশের টেলিযোগাযোগ শিল্পে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো।
এর মাধ্যমে বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত অগ্রসর টেলিযোগাযোগ বাজারে প্রবেশ করলো বাংলাদেশ।
Tuesday, September 17, 2013
রবির ৩.৫জি পার্টনার এরিকসন এনএসএন ও হুয়াওয়ে
দেশে
৩.৫জি প্রযুক্তির সেবা দিতে নেটওয়ার্ক পার্টনার হিসেবে এরিকসন বাংলাদেশ
লিমিটেড, নকিয়া সিমেন্স নেটওয়ার্কস বাংলাদেশ লিমিটেড (এনএসএন) এবং হুয়াওয়ে
টেকনোলজিসকে বেছে নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড। রাজধানীর একটি
হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে গতকাল দুপুরে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই তিনটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান রবির ৩.৫জি নেটওয়ার্কের পরিকল্পনা প্রণয়ন, নকশা তৈরি এবং এগুলো বাস্তবায়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকবে। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রযুক্তিগত সহায়তায় রবি বাংলাদেশের বাজারে শিগগিরই উন্নতমানের থ্রিজি (৩.৫জি) সেবা নিয়ে আসছে। এ সেবায় একই সঙ্গে ওয়্যারলেস ব্রডব্র্যান্ডের মাধ্যমে দেশজুড়ে উচ্চগতির ইন্টারনেটের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে পারবে।
রবির সিইও ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাইকেল ক্যুনার বলেন, 'শুধু দ্রুতগতির ইন্টারনেটই নয়, আমাদের দৃষ্টি মানসম্মত সেবার প্রতি।'
সংবাদ সম্মেলনে রবির চিফ টেকনিক্যাল অফিসার (সিটিও) এ কে এম মোর্শেদ বলেন, 'রবি একটি গ্রাহকবান্ধব প্রতিষ্ঠান। আমাদের লক্ষ্যই হলো, উন্নত প্রযুক্তির সুবিধা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। দেশে ৩.৫জি প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে আমরা বিশ্বমানের অংশীদারদের কাছে থেকে অবকাঠামো সহায়তা নেব।'
রবির কর্মকর্তারা আরো জানান, তাঁদের প্রধান অংশীদার আজিয়াটা গ্রাহকরা ডেটা এরিয়াতে কী ধরনের সেবা পাচ্ছেন, তা পর্যবেক্ষণের জন্য ৬০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের মাধ্যমে একটি পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। পাঁচ মেগাহার্টজ তরঙ্গের মাধ্যমে এই সেবায় কোনো সংকট সৃষ্টি হবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে রবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, পাঁচ মেগাহার্টজ তরঙ্গের মাধ্যমে লন্ডন অলিম্পিক কভার করা হয়েছিল। তাতে কোনো অসুবিধা হয়নি। তা ছাড়া যে এলাকায় বেশি গ্রাহক থাকবে, সেখানে রবি বিটিএসের মান উন্নত করবে অথবা বাড়তি বিটিএস স্থাপন করবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রবির সিইও ও এমডি মাইকেল ক্যুনার, সিএফও মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, সিটিও এ কে এম মোরশেদ, টেকনোলজি ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট সোমনাথ মহালানবিশ, কর্পোরেট, রেগুলেটরি ও লিগ্যাল ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমানসহ রবির অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এই তিনটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান রবির ৩.৫জি নেটওয়ার্কের পরিকল্পনা প্রণয়ন, নকশা তৈরি এবং এগুলো বাস্তবায়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্বে থাকবে। এ প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রযুক্তিগত সহায়তায় রবি বাংলাদেশের বাজারে শিগগিরই উন্নতমানের থ্রিজি (৩.৫জি) সেবা নিয়ে আসছে। এ সেবায় একই সঙ্গে ওয়্যারলেস ব্রডব্র্যান্ডের মাধ্যমে দেশজুড়ে উচ্চগতির ইন্টারনেটের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে পারবে।
রবির সিইও ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাইকেল ক্যুনার বলেন, 'শুধু দ্রুতগতির ইন্টারনেটই নয়, আমাদের দৃষ্টি মানসম্মত সেবার প্রতি।'
সংবাদ সম্মেলনে রবির চিফ টেকনিক্যাল অফিসার (সিটিও) এ কে এম মোর্শেদ বলেন, 'রবি একটি গ্রাহকবান্ধব প্রতিষ্ঠান। আমাদের লক্ষ্যই হলো, উন্নত প্রযুক্তির সুবিধা গ্রাহকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া। দেশে ৩.৫জি প্রযুক্তি ছড়িয়ে দিতে আমরা বিশ্বমানের অংশীদারদের কাছে থেকে অবকাঠামো সহায়তা নেব।'
রবির কর্মকর্তারা আরো জানান, তাঁদের প্রধান অংশীদার আজিয়াটা গ্রাহকরা ডেটা এরিয়াতে কী ধরনের সেবা পাচ্ছেন, তা পর্যবেক্ষণের জন্য ৬০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের মাধ্যমে একটি পর্যবেক্ষণ ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। পাঁচ মেগাহার্টজ তরঙ্গের মাধ্যমে এই সেবায় কোনো সংকট সৃষ্টি হবে কি না- এমন প্রশ্নের জবাবে রবির পক্ষ থেকে জানানো হয়, পাঁচ মেগাহার্টজ তরঙ্গের মাধ্যমে লন্ডন অলিম্পিক কভার করা হয়েছিল। তাতে কোনো অসুবিধা হয়নি। তা ছাড়া যে এলাকায় বেশি গ্রাহক থাকবে, সেখানে রবি বিটিএসের মান উন্নত করবে অথবা বাড়তি বিটিএস স্থাপন করবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রবির সিইও ও এমডি মাইকেল ক্যুনার, সিএফও মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, সিটিও এ কে এম মোরশেদ, টেকনোলজি ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট সোমনাথ মহালানবিশ, কর্পোরেট, রেগুলেটরি ও লিগ্যাল ডিভিশনের এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমানসহ রবির অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
পুরনো সিমেই ৩.৫জি সেবা পাবে রবি গ্রাহকরা
রাজধানী
ঢাকার পাশাপাশি বন্দর নগরী চট্টগ্রামেও আগামী মাসের মধ্যে থ্রিজির মাধ্যমে
সেবা চালুর করবে দেশের বৃহৎ মোবাইল অপারেটর রবি। এ সময় গ্রাহকরা তাদের
সিম পরিবর্তন না করেই ৩.৫ জি সেবা উপভোগ করতে পারবেন। তবে প্রয়োজন হলে
গ্রাহকরা বিনামূল্যে পুরাতন সিম রবি কাস্টমার কেয়ারে জমা দিয়ে নতুন
থ্রিজি তুলতে পারবেন।
এশিয়া জুড়ে থ্রিজি ও এলটিই (লং টার্ম অভ্যুলেশন) সেবা প্রদানকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আজিয়াটার সহায়তায় বাংলাদেশে রবি এ সেবা দেবে।
গ্রাহকরা তাদের পুরনো সিমেই থ্রিজি সেবা উপভোগ করতে পারবেন। তবে প্রয়োজনে গ্রাহকরা বিনামূল্যে পুরনো সিমের বিনিময়ে নতুন থ্রিজি সিম পাবেন।
শনিবার দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান, ররি’র চিফ মার্কেটিং অফিসার প্রদীপ শ্রীবাস্তব।
তিনি জানান, অক্টোবরের মধ্যে রবি স্বল্প পরিসরে থ্রিজি সেবা চালু করবে। এর বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে ঢাকা,চট্টগ্রাম, সিলেট ও কুমিল্লায় চালু করা হবে।
থ্রিজি বাংলাদেশের জন্য নতুন প্রযুক্তি মন্তব্য করে তিনি বলেন,‘কেবল গতি নয়, মানসম্পন্ন সেবার দিকে আমাদের নজর থাকবে বেশি।‘
২০১৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে মোট জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশ থ্রিজি সেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
প্রদীপ বলেন, চট্টগ্রামই রবির সবচেয়ে গ্রাহক বেশি। তাই থ্রিজি সেবার সংবাদ জানাতে এখানে আসা।
তিনি বলেন,‘শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে আমাদের বিভিন্ন ধরণের অভিজ্ঞতা হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে থ্রিজি সেবা দেয়ার চেষ্টা করবো।’
তিনি বলেন,‘রবি থ্রিজি লাইসেন্স গ্রহণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেছে। এতে দেশে তথ্য সেবায় সক্ষমতা ও প্রসারতা বাড়বে, উন্নয়ন ঘটবে মানুষের জীবন মান।
বিশ্বের যে প্রান্তেই থাকুক না কেন থ্রিজির মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত থাকার সুযোগ পাবে।‘
‘তৃতীয় প্রজন্মের(থ্রিজি) লাইসেন্স রবি’র উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন তথ্য সেবাকে শুধু গতিশীলই করবে না, বরং এটি বর্তমানে বিস্তৃত, নির্ভরযোগ্য ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন নেটওয়ার্ককে পরিপূর্ণতা দেবে।‘
চিফ মার্কেটিং অফিসার জানান, বিটিআরসি আয়োজিত থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দ নিলাম থেকে গত রোববার রবি আজিয়াটা লিমিটেড ৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায়।
২ হাজার ১০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের অংশ এই তরঙ্গ, থ্রিজি সুবিধার মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদানের উদ্ভাবনী প্যাকেজের মাধ্যমে এই খাতে রবি তার অবস্থান উন্নত ও বিস্তৃত করবে।
অপারেটরটি ইতোমধ্যে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে থ্রিজি লাইসেন্স নিলামের ১০০ শতাংশ এবং স্পেকট্রাম ফি’র ৬০ শতাংশ টাকা পরিশোধ করে লাইসেন্স গ্রহণ করেছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য রবিকে ‘অনাপত্তিপত্র’ দিয়েছে বিটিআরসি।
শীঘ্রই আকর্ষণীয় ও সাশ্রয়ী প্যাকেজের ও বান্ডেল অপার ঘোষণা করা হবে। থ্রিজি সেবা চালু হলে গ্রাহকরা ফেইসবুক, ভিডিও, ছবি খুব সহজে দেখতে পারবেন। এছাড়া ভিডি কলও করা যাবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে রবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমান, চিফ টেকনোলজি অফিসার একেএম মোরশেদ, ভাইস প্রেসিডেন্ট (কর্পোরেট কমিউনিকেশন এন্ড মিডিয়া রিলেশন) সৈয়দ তালাত কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
এশিয়া জুড়ে থ্রিজি ও এলটিই (লং টার্ম অভ্যুলেশন) সেবা প্রদানকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আজিয়াটার সহায়তায় বাংলাদেশে রবি এ সেবা দেবে।
গ্রাহকরা তাদের পুরনো সিমেই থ্রিজি সেবা উপভোগ করতে পারবেন। তবে প্রয়োজনে গ্রাহকরা বিনামূল্যে পুরনো সিমের বিনিময়ে নতুন থ্রিজি সিম পাবেন।
শনিবার দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান, ররি’র চিফ মার্কেটিং অফিসার প্রদীপ শ্রীবাস্তব।
তিনি জানান, অক্টোবরের মধ্যে রবি স্বল্প পরিসরে থ্রিজি সেবা চালু করবে। এর বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে ঢাকা,চট্টগ্রাম, সিলেট ও কুমিল্লায় চালু করা হবে।
থ্রিজি বাংলাদেশের জন্য নতুন প্রযুক্তি মন্তব্য করে তিনি বলেন,‘কেবল গতি নয়, মানসম্পন্ন সেবার দিকে আমাদের নজর থাকবে বেশি।‘
২০১৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে মোট জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশ থ্রিজি সেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
প্রদীপ বলেন, চট্টগ্রামই রবির সবচেয়ে গ্রাহক বেশি। তাই থ্রিজি সেবার সংবাদ জানাতে এখানে আসা।
তিনি বলেন,‘শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে আমাদের বিভিন্ন ধরণের অভিজ্ঞতা হয়েছে। সেই অভিজ্ঞতার আলোকে থ্রিজি সেবা দেয়ার চেষ্টা করবো।’
তিনি বলেন,‘রবি থ্রিজি লাইসেন্স গ্রহণের মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেছে। এতে দেশে তথ্য সেবায় সক্ষমতা ও প্রসারতা বাড়বে, উন্নয়ন ঘটবে মানুষের জীবন মান।
বিশ্বের যে প্রান্তেই থাকুক না কেন থ্রিজির মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত থাকার সুযোগ পাবে।‘
‘তৃতীয় প্রজন্মের(থ্রিজি) লাইসেন্স রবি’র উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন তথ্য সেবাকে শুধু গতিশীলই করবে না, বরং এটি বর্তমানে বিস্তৃত, নির্ভরযোগ্য ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন নেটওয়ার্ককে পরিপূর্ণতা দেবে।‘
চিফ মার্কেটিং অফিসার জানান, বিটিআরসি আয়োজিত থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দ নিলাম থেকে গত রোববার রবি আজিয়াটা লিমিটেড ৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায়।
২ হাজার ১০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের অংশ এই তরঙ্গ, থ্রিজি সুবিধার মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদানের উদ্ভাবনী প্যাকেজের মাধ্যমে এই খাতে রবি তার অবস্থান উন্নত ও বিস্তৃত করবে।
অপারেটরটি ইতোমধ্যে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনে থ্রিজি লাইসেন্স নিলামের ১০০ শতাংশ এবং স্পেকট্রাম ফি’র ৬০ শতাংশ টাকা পরিশোধ করে লাইসেন্স গ্রহণ করেছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য রবিকে ‘অনাপত্তিপত্র’ দিয়েছে বিটিআরসি।
শীঘ্রই আকর্ষণীয় ও সাশ্রয়ী প্যাকেজের ও বান্ডেল অপার ঘোষণা করা হবে। থ্রিজি সেবা চালু হলে গ্রাহকরা ফেইসবুক, ভিডিও, ছবি খুব সহজে দেখতে পারবেন। এছাড়া ভিডি কলও করা যাবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে রবির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমান, চিফ টেকনোলজি অফিসার একেএম মোরশেদ, ভাইস প্রেসিডেন্ট (কর্পোরেট কমিউনিকেশন এন্ড মিডিয়া রিলেশন) সৈয়দ তালাত কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
Saturday, September 14, 2013
পুরনো সিমেই রবি’র থ্রিজি সেবা
রাজধানী ঢাকার পাশাপাশি বন্দর নগরী চট্টগ্রামেও আগামী মাসের মধ্যে থ্রিজির মাধ্যমে সেবা চালুর করবে দেশের বৃহৎ মোবাইল অপারেটর রবি।
এশিয়া জুড়ে থ্রিজি ও এলটিই(লং টার্ম অভ্যুলেশন) সেবা প্রদানকারী আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান আজিয়াটার সহায়তায় বাংলাদেশে রবি এ সেবা দেবে।
গ্রাহকরা তাদের পুরনো সিমেই থ্রিজি সেবা
উপভোগ করতে পারবেন। তবে প্রয়োজনে গ্রাহকরা বিনামূল্যে পুরনো সিমের বিনিময়ে
নতুন থ্রিজি সিম পাবেন।
শনিবার দুপুরে নগরীর একটি হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান, ররি’র চিফ মার্কেটিং অফিসার প্রদীপ শ্রীবাস্তব।
তিনি জানান, অক্টোবরের মধ্যে রবি স্বল্প
পরিসরে থ্রিজি সেবা চালু করবে। এর বছরের মধ্যে ক্রমান্বয়ে ঢাকা,চট্টগ্রাম,
সিলেট ও কুমিল্লায় চালু করা হবে।
থ্রি-জি বাংলাদেশের জন্য নতুন প্রযুক্তি মন্তব্য করে তিনি বলেন,‘কেবল গতি নয়, মানসম্পন্ন সেবার দিকে আমাদের নজর থাকবে বেশি।‘
২০১৪ সালের প্রথম প্রান্তিকের মধ্যে মোট জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশ থ্রিজি সেবার আওতায় আনার লক্ষ্যে কাজ করা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
প্রদীপ বলেন, চট্টগ্রামই রবির সবচেয়ে
গ্রাহক বেশি। তাই থ্রিজি সেবার সংবাদ জানাতে এখানে আসা। তিনি
বলেন,‘শ্রীলঙ্কা, মালয়েশিয়া, ইন্দোনেশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতের সহযোগী
প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে আমাদের বিভিন্ন ধরণের অভিজ্ঞতা হয়েছে। সেই
অভিজ্ঞতার আলোকে থ্রিজি সেবা দেয়ার চেষ্টা করবো।’
তিনি বলেন,‘রবি থ্রিজি লাইসেন্স গ্রহণের
মাধ্যমে তথ্য আদান-প্রদানের ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তনের সূচনা করেছে। এতে
দেশে তথ্য সেবায় সক্ষমতা ও প্রসারতা বাড়বে, উন্নয়ন ঘটবে মানুষের জীবন মান।
বিশ্বের যে প্রান্তেই থাকুক না কেন থ্রিজির মাধ্যমে একে অপরের সঙ্গে যুক্ত
থাকার সুযোগ পাবে।‘
‘তৃতীয় প্রজন্মের(থ্রিজি) লাইসেন্স রবি’র
উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন তথ্য সেবাকে শুধু গতিশীলই করবে না, বরং এটি বর্তমানে
বিস্তৃত, নির্ভরযোগ্য ও উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন নেটওয়ার্ককে পরিপূর্ণতা দেবে।‘
চিফ মার্কেটিং অফিসার জানান, বিটিআরসি
আয়োজিত থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দ নিলাম থেকে গত রোববার রবি আজিয়াটা লিমিটেড ৫
মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায়। ২ হাজার ১০০ মেগাহার্টজ ব্যান্ডের অংশ এই
তরঙ্গ, থ্রিজি সুবিধার মাধ্যমে তথ্য আদান প্রদানের উদ্ভাবনী প্যাকেজের
মাধ্যমে এই খাতে রবি তার অবস্থান উন্নত ও বিস্তৃত করবে।
অপারেটরটি ইতোমধ্যে টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ
কমিশনে থ্রিজি লাইসেন্স নিলামের ১০০ শতাংশ এবং স্পেকট্রাম ফি’র ৬০ শতাংশ
টাকা পরিশোধ করে লাইসেন্স গ্রহণ করেছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানির জন্য
রবিকে ‘অনাপত্তিপত্র’ দিয়েছে বিটিআরসি।
আকর্ষণীয় ও সাশ্রয়ী প্যাকেজের ও বান্ডেল অপার ঘোষণা করা হবে।
থ্রিজি সেবা চালু হলে গ্রাহকরা ফেইসবুক, ভিডিও, ছবি খুব সহজে দেখতে পারবেন। এছাড়া ভিডিও করা যাবে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যের মধ্যে রবির
এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমান, চিফ টেকনোলজি অফিসার একেএম
মোরশেদ, ভাইস প্রেসিডেন্ট (কর্পোরেট কমিউনিকেশন এন্ড মিডিয়া রিলেশন) সৈয়দ
তালাত কামাল প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
থ্রিজির লাইসেন্স হাতে পেল তিন অপারেটর
আজ থ্রিজির লাইসেন্স হাতে পেয়েছে দেশের তিন বেসরকারি মোবাইল অপারেটর
গ্রামীণফোন, রবি ও এয়ারটেল। ৮ সেপ্টেম্বর থ্রিজির নিলামে অংশ নিয়েছিল
গ্রামীণফোন, রবি ও এয়ারটেল ও বাংলালিংক। আজ বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনীল
কান্তি বোস তিন মোবাইল অপারেটরের কাছে থ্রিজি লাইসেন্স হস্তান্তর করেছেন।
লাইসেন্স হস্তান্তরের সময় মোবাইল অপারেটরদের উদ্দেশ্যে বিটিআরসির চেয়ারম্যান সাশ্রয়ী দামে থ্রিজির ডেটা প্যাকেজ দেওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। গত ৮ সেপ্টেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত থ্রিজি তরঙ্গের নিলামে অংশ নিয়ে গ্রামীণফোন ১০ মেগাহার্টজ এবং বাংলা লিংক, রবি ও এয়ারটেল পাঁচ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ কেনে।
প্রতি মেগাহার্টজ ২ কোটি ১০ লাখ ডলার দরে অর্থের ৬০ শতাংশ বিটিআরসিতে জমা দিয়েছে তিন অপারেটর। অবশ্য বাংলালিংক এখনো তাদের নির্ধারিত অর্থ বিটিআরসির কাছে জমা দেয়নি। ২৩ অক্টোবর অর্থ পরিশোধের শেষ দিন। নয় মাসের মধ্যে দেশের সব বিভাগীয় শহরে থ্রিজি সেবা নিশ্চিত করার শর্ত বেঁধে দিয়েছে বিটিআরসি। এ শর্ত না মানলে অপারেটরদেরকে ৫০ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হবে।
গ্রামীণফোন, রবি ও এয়ারটেল শিগগিরই থ্রিজি বাস্তবায়ন শুরু করবে।
লাইসেন্স হস্তান্তরের সময় মোবাইল অপারেটরদের উদ্দেশ্যে বিটিআরসির চেয়ারম্যান সাশ্রয়ী দামে থ্রিজির ডেটা প্যাকেজ দেওয়ার কথা স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন। গত ৮ সেপ্টেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত থ্রিজি তরঙ্গের নিলামে অংশ নিয়ে গ্রামীণফোন ১০ মেগাহার্টজ এবং বাংলা লিংক, রবি ও এয়ারটেল পাঁচ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ কেনে।
প্রতি মেগাহার্টজ ২ কোটি ১০ লাখ ডলার দরে অর্থের ৬০ শতাংশ বিটিআরসিতে জমা দিয়েছে তিন অপারেটর। অবশ্য বাংলালিংক এখনো তাদের নির্ধারিত অর্থ বিটিআরসির কাছে জমা দেয়নি। ২৩ অক্টোবর অর্থ পরিশোধের শেষ দিন। নয় মাসের মধ্যে দেশের সব বিভাগীয় শহরে থ্রিজি সেবা নিশ্চিত করার শর্ত বেঁধে দিয়েছে বিটিআরসি। এ শর্ত না মানলে অপারেটরদেরকে ৫০ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হবে।
গ্রামীণফোন, রবি ও এয়ারটেল শিগগিরই থ্রিজি বাস্তবায়ন শুরু করবে।
Thursday, September 12, 2013
থ্রিজি লাইসেন্স গ্রহণ করেছে রবি
দেশের অন্যতম শীর্ষ মোবাইল ফোন অপারেটর রবি আজিয়াটা লিমিটেড বৃহস্পতিবার
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) কাছ থেকে থ্রিজি
লাইসেন্স গ্রহণ করেছে।
রবির পক্ষে অপারেটরটির এক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্ট মাহমুদুর রহমান
বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোসের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে লাইসেন্স
গ্রহণ করেন।
থ্রিজি সুবিধার জন্য রবি মোট ৫২৪ কোটি ৮ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে যার মধ্যে থ্রিজি গাইডলাইন অনুযায়ী লাইসেন্স ফি ও ৬০ ভাগ স্পেকট্রাম ফি রয়েছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানি করতে রবিকে অনাপত্তিপত্র (এনওসি) প্রদান করেছে বিটিআরসি।
রবি আজিয়াটা লিমিটেডের সিইও ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাইকেল ক্যুনার বলেন, ‘লাইসেন্সটি পেয়ে আমরা খুব আনন্দিত এবং এর ফলে মোবাইল ইন্টারনেটে বিপ্লব আনার ক্ষেত্রে আমাদের দীর্ঘ অপেক্ষা শেষ হবে।’
দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রসারিত করার কাজে অংশগ্রহণ করার জন্য রবি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
থ্রিজি সুবিধার জন্য রবি মোট ৫২৪ কোটি ৮ লাখ টাকা পরিশোধ করেছে যার মধ্যে থ্রিজি গাইডলাইন অনুযায়ী লাইসেন্স ফি ও ৬০ ভাগ স্পেকট্রাম ফি রয়েছে। প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি আমদানি করতে রবিকে অনাপত্তিপত্র (এনওসি) প্রদান করেছে বিটিআরসি।
রবি আজিয়াটা লিমিটেডের সিইও ও ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাইকেল ক্যুনার বলেন, ‘লাইসেন্সটি পেয়ে আমরা খুব আনন্দিত এবং এর ফলে মোবাইল ইন্টারনেটে বিপ্লব আনার ক্ষেত্রে আমাদের দীর্ঘ অপেক্ষা শেষ হবে।’
দেশের মানুষের জীবনমান উন্নয়নে ইন্টারনেট সার্ভিস প্রসারিত করার কাজে অংশগ্রহণ করার জন্য রবি অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
থ্রিজি বরাদ্দ পেল গ্রামীণ, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল
টেলিটকের পর এবার থ্রিজি আনছে গ্রামীণ, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল।
সর্বোচ্চ ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পেয়েছে গ্রামীণফোন। আর ৫ মেগাহার্টজ
করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিংক।
আজ রোববার বেলা
১১টায় রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে শুরু হয় থ্রিজি নিলাম। নিলামের প্রথম
ধাপে ১০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দ পায় গ্রামীণফোন। দ্বিতীয় ধাপে ৫ মেগাহার্টজ করে তরঙ্গ বরাদ্দ পয়েছে রবি, এয়ারটেল ও বাংলালিক।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ৪০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দের জন্য এ নিলাম ডেকেছে। নিলামে ২৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রি হলেও এখন ১৫ মেগাহার্টজ অবিক্রীত রয়েছে।
নিলামে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল অংশ নেয়। সিটিসেল নিলামে অংশ নেয়নি।
টেলিটক ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে। টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো। ১৫ বছরের জন্য হবে এই লাইসেন্স। প্রতি পাঁচ বছর পর এটি নবায়নের সুযোগ থাকবে।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের নিলামে অংশ নিতে অপারেটরগুলোর আবেদনের শেষ দিন ছিল ১২ আগস্ট।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের লাইসেন্স মাসুল ১৫ শতাংশ থেকে দুই দফায় কমিয়ে ৫ শতাংশ করে বিটিআরসি। এ ছাড়া বিটিআরসির সঙ্গে রাজস্ব আয় ভাগাভাগির (রেভিনিউ শেয়ারিং) ওপর নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) প্রত্যাহার করা হয়। এ বিষয়গুলো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো থ্রিজি নিলামে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে আসছিল।
গত ১৮ আগস্ট বিটিআরসি আবেদনকারীদের তালিকা প্রকাশ করে। আর নিলাম-প্রক্রিয়া নিয়ে বিটিআরসির সঙ্গে অপারেটরগুলোর পরামর্শের দিন ছিল ১৯ আগস্ট। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা জামানত (আর্নেস্টমানি) জমা দেয় ২৬ আগস্ট।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ৪০ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বরাদ্দের জন্য এ নিলাম ডেকেছে। নিলামে ২৫ মেগাহার্টজ তরঙ্গ বিক্রি হলেও এখন ১৫ মেগাহার্টজ অবিক্রীত রয়েছে।
নিলামে গ্রামীণফোন, রবি, বাংলালিংক ও এয়ারটেল অংশ নেয়। সিটিসেল নিলামে অংশ নেয়নি।
টেলিটক ২০১২ সালের অক্টোবর থেকে পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে। টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে।
নীতিমালা অনুযায়ী, থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই নেটওয়ার্ক সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো। ১৫ বছরের জন্য হবে এই লাইসেন্স। প্রতি পাঁচ বছর পর এটি নবায়নের সুযোগ থাকবে।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের নিলামে অংশ নিতে অপারেটরগুলোর আবেদনের শেষ দিন ছিল ১২ আগস্ট।
থ্রিজি তরঙ্গ বরাদ্দের লাইসেন্স মাসুল ১৫ শতাংশ থেকে দুই দফায় কমিয়ে ৫ শতাংশ করে বিটিআরসি। এ ছাড়া বিটিআরসির সঙ্গে রাজস্ব আয় ভাগাভাগির (রেভিনিউ শেয়ারিং) ওপর নির্ধারিত ৫ শতাংশ মূল্য সংযোজন কর (মূসক) প্রত্যাহার করা হয়। এ বিষয়গুলো সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত মোবাইল ফোন অপারেটরগুলো থ্রিজি নিলামে অংশ নেবে না বলে জানিয়ে আসছিল।
গত ১৮ আগস্ট বিটিআরসি আবেদনকারীদের তালিকা প্রকাশ করে। আর নিলাম-প্রক্রিয়া নিয়ে বিটিআরসির সঙ্গে অপারেটরগুলোর পরামর্শের দিন ছিল ১৯ আগস্ট। আগ্রহী প্রতিষ্ঠানগুলো নিরাপত্তা জামানত (আর্নেস্টমানি) জমা দেয় ২৬ আগস্ট।
Tuesday, September 10, 2013
থ্রি জি’র চেয়েও ‘বেশি’ দেবে রবি
রবির গ্রাহকরাও আগামী অক্টোবরে আগের সিমে কোনো ফি ছাড়াই তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল প্রযুক্তির সুবিধা পাবেন।
রবির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাইকেল ক্যুনার বলেন, থ্রি পয়েন্ট ফাইভ জি চালু করতে নতুন করে সংযোগ নিতে হবে না, পুরনো সিমেই তা চালু করা যাবে কোনো ধরনের ফি ছাড়াই।
এই সেবা দিতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে বলে জানান তিনি।
থ্রি পয়েন্ট ফাইভ জি’র ব্যাখ্যা দিয়ে রবির চিফ টেকনোলজি অফিসার এ কে এম মোরশেদ বলেন, “১০ বছর আগে যখন থ্রি জি এসেছিল, তখন অনেক কম গতির ছিল, বর্তমানে নেটওয়ার্ক অনেক উন্নত হয়েছে, সে জন্যই থ্রি পয়েন্ট ফাইভ জি নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হবে।”
রবির আগে গ্রামীণফোন অক্টোবরে থ্রি জি সেবা চালুর ঘোষণা দিয়েছে। থ্রি জি নিলামে তরঙ্গ বরাদ্দ নেয়া বাংলালিংক ও এয়ারটেল এখনো কোনো ঘোষণা দেয়নি।
রূপসী বাংলা হোটেলে সংবাদ সম্মেলনে মাইকেল ক্যুনার বলেন, অক্টোবরের শুরুতে ঢাকায় থ্রি পয়েন্ট ফাইভ জি সেবা চালু করবেন তারা। এরপর পর্যায়ক্রমে চট্টগ্রাম, সিলেট ও কুমিল্লায় তা সম্প্রসারিত করা হবে।
সংবাদ সম্মেলনে রবির চিফ ফিন্যানসিয়াল অফিসার মাহতাব উদ্দিন আহমেদ, মার্কেট অফিসার প্রদীপ শ্রীবাস্তবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
থ্রি জি নীতিমালা অনুসারে অপারেটররা ১৫ বছরের জন্য এই লাইসেন্স পাচ্ছেন।
গত রোববার নিলাম শেষে বিটিআরসির চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস সাংবাদিকদের জানিয়েছিলেন, নিলামে অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে প্রথম কিস্তিতে মোট টাকার ৬০ শতাংশ জমা দিতে হবে ৩০ দিনের মধ্যে। বাকি টাকা ১৮০ কর্মদিবসের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে।
টাকা জমা দেয়ার ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যে লাইসেন্স দেয়া হবে বলে সুনীল কান্তি বোস জানান।
তবে কোনো অপারেটর নয় মাসের মধ্যে সব বিভাগে সেবা চালু করতে না পারলে ৫০ কোটি টাকা জরিমানা গুণতে হবে।
Saturday, September 7, 2013
আগামীকাল বাংলাদেশে উন্মুক্ত হচ্ছে থ্রিজি
আগামীকাল রোববার নিলামের মাধ্যমে বাংলাদেশে উন্মুক্ত হচ্ছে বহু প্রত্যাশিত
তৃতীয় প্রজন্মের (থ্রিজি) মোবাইলফোন সার্ভিস। যদিও গত বছরের অক্টোবর থেকে
পরীক্ষামূলক থ্রিজি সেবা দিচ্ছে একমাত্র রাষ্ট্রীয় মোবাইল ফোন অপারেটর
টেলিটক।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে রোববার। এই নিলামে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকার স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটরকে।
তবে অপারেটররা বেশি স্পেকট্রাম নিলে টাকার অংক ছয় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আর টেলিটককে ইতিমধ্যে যে স্পেকট্রাম দেয়া হয়েছে, তার দাম ভ্যাটসহ প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।
3G
টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে। হোটেল রূপসী বাংলায় অনুষ্ঠিত হবে উন্মুক্ত এই নিলাম। এতে অংশ নেবে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল।
গত পাঁচ বছর ধরে থ্রিজি-র নিলাম করার চেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ২০০৮ সালে গাইডলাইন তৈরির পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু তা পেছাতে পেছাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এসে ঠেকেছে। তারপরও থ্রিজি উন্মুক্ত হওয়ায় খুশি মোবাইলফোন অপারেটর ও গ্রাহকরা। থ্রিজিতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে ইন্টারনেট সেবায়। গতি বাড়বে কয়েকগুণ।
আশপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে থ্রিজি সার্ভিস শুরু হয়েছে।
নীতিমালা অনুযায়ী থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইলফোন অপারেটররা। তার জন্য এখনই তাদের স্পেকট্রাম নিতে হবে। কারণ ফোরজি ও এলটিই-র জন্য নতুন করে স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেবে না বিটিআরসি।
একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে থ্রিজির লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। কিন্তু কোনো বিদেশী প্রতিষ্ঠান আসতে আগ্রহ না দেখানোয় গাইডলাইন সংশোধন করে।
সেই জায়গায় বর্তমানে বাংলাদেশে সেবা দেয়া অপর একটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ ছয়টি অপারেটর সেবা দিচ্ছে।
এরমধ্যে এখন লাইসেন্স পাচ্ছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র সিটিসেল থ্রিজির লাইসেন্স পাচ্ছে না। তারা নিলামে অংশ নিতে আগ্রহ দেখালেও শেষ পর্যন্ত জামানতের টাকা জমা দেয়নি। ফলে নিলামে তারা অংশ নিতে পারছে না।
থ্রিজির এই নিলামে অংশ নিচ্ছে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর। প্রত্যেকেই লাইসেন্স পাবে। তাহলে নিলাম কার্যত আনুষ্ঠানিকতা কি না – এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেন, নিলামে প্রতিযোগিতা হবে।
কারণ অপারেটরদের ফোরজি ও এলটিই-র জন্য এখনই স্পেকট্রাম নিতে হবে। হাতে আছে মাত্র ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রাম। এখন না নিলে নতুন করে আর তাদের স্পেকট্রাম দেয়া হবে না। তাছাড়া নিলামে অপারেটরদের অন্তত একটি ডাক দিতেই হবে।
তাতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম ২০ মিলিয়ন ডলারের সঙ্গে অন্তত এক মিলিয়ন ডলার যোগ হবে। কারণ এক মিলিয়নের কম ডাকার কোনো সুযোগ নেই।
বিটিআরসি চেয়ারম্যানের মতে, গাইডলাইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন দাম প্রতি মেগাহার্টজ ২০ মিলিয়ন বা দুই কোটি ডলার ধরা হয়েছে তা একেবারে কম নয়। তাই নিলাম সফল হবে বলেই মনে করেন তিনি।
থ্রিজির নীতিমালা অনুযায়ী নিলামে অংশ নিতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রামের (তরঙ্গ) ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন মূল্য) নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি মার্কিন ডলার। আবেদনপত্র ফি পাঁচ লাখ টাকা।
লাইসেন্স নিতে ১০ কোটি টাকা, আর বার্ষিক লাইসেন্স ফি পাঁচ কোটি টাকা। নিলামে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে মোট তরঙ্গ ফি-র ৬০ শতাংশ ৩০ কার্যদিবস ও ৪০ শতাংশ পরবর্তী ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে জমা দিতে হবে।
১৫ বছরের জন্য দেয়া হবে এই লাইসেন্স। পরবর্তী সময়ে প্রতি পাঁচ বছরের জন্য নবায়নের সুযোগ থাকবে। আয়ের ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বিটিআরসিকে জমা দিতে হবে। সোশাল অবলিগেশন ফি ধরা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত মোট আয়ের এক শতাংশ।
জানা গেছে, থ্রিজি সার্ভিসের জন্য প্রত্যেক অপারেটরকে কমপক্ষে ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম নিতে হবে। কেউ চাইলে বেশিও নিতে পারেন। ইতিমধ্যে টেলিটককে থ্রিজির জন্য ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এখনো বিটিআরসির হাতে রয়েছে ৪০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম। এক ডাকেও যদি অপারেটররা স্পেকট্রাম পান, তাহলে প্রতি মেগাহার্টজের দাম হবে ২১ মিলিয়ন বা দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশী টাকায় ১৬৮ কোটি (এক ডলার ৮০ টাকা হিসেবে) টাকা। ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রামই যদি অপারেটররা নিয়ে নেয় তাহলে এই হিসেবে বিটিআরসি পাবে ৬ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে।
এই দামে টেলিটককেও দিতে হবে ভ্যাট ছাড়া এক হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট জামানত হিসেবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর ৬২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। সব মিলিয়ে রোববার সাত থেকে আট হাজার কোটি টাকার নিলাম অনুষ্ঠিত হবে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নিলাম।
বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় এই নিলাম অনুষ্ঠিত হবে রোববার। এই নিলামে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকার স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটরকে।
তবে অপারেটররা বেশি স্পেকট্রাম নিলে টাকার অংক ছয় হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যেতে পারে। আর টেলিটককে ইতিমধ্যে যে স্পেকট্রাম দেয়া হয়েছে, তার দাম ভ্যাটসহ প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা।
3G
টেলিটক এই নিলামে অংশ না নিলেও নিলামে ওঠা দাম তাদের পরিশোধ করতে হবে। হোটেল রূপসী বাংলায় অনুষ্ঠিত হবে উন্মুক্ত এই নিলাম। এতে অংশ নেবে গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি ও এয়ারটেল।
গত পাঁচ বছর ধরে থ্রিজি-র নিলাম করার চেষ্টা করে আসছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। ২০০৮ সালে গাইডলাইন তৈরির পর ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে এই নিলাম অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু তা পেছাতে পেছাতে চলতি বছরের সেপ্টেম্বরে এসে ঠেকেছে। তারপরও থ্রিজি উন্মুক্ত হওয়ায় খুশি মোবাইলফোন অপারেটর ও গ্রাহকরা। থ্রিজিতে সবচেয়ে বেশি সুবিধা মিলবে ইন্টারনেট সেবায়। গতি বাড়বে কয়েকগুণ।
আশপাশের দেশ ভারত, পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কায় ইতিমধ্যে থ্রিজি সার্ভিস শুরু হয়েছে।
নীতিমালা অনুযায়ী থ্রিজির সঙ্গে ফোরজি ও এলটিই সার্ভিস দিতে পারবে মোবাইলফোন অপারেটররা। তার জন্য এখনই তাদের স্পেকট্রাম নিতে হবে। কারণ ফোরজি ও এলটিই-র জন্য নতুন করে স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেবে না বিটিআরসি।
একটি বিদেশী প্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ পাঁচটি প্রতিষ্ঠানকে থ্রিজির লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয় বিটিআরসি। কিন্তু কোনো বিদেশী প্রতিষ্ঠান আসতে আগ্রহ না দেখানোয় গাইডলাইন সংশোধন করে।
সেই জায়গায় বর্তমানে বাংলাদেশে সেবা দেয়া অপর একটি প্রতিষ্ঠানকে লাইসেন্স দেয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বাংলাদেশে বর্তমানে রাষ্ট্রীয় অপারেটর টেলিটকসহ ছয়টি অপারেটর সেবা দিচ্ছে।
এরমধ্যে এখন লাইসেন্স পাচ্ছে পাঁচটি প্রতিষ্ঠান। শুধুমাত্র সিটিসেল থ্রিজির লাইসেন্স পাচ্ছে না। তারা নিলামে অংশ নিতে আগ্রহ দেখালেও শেষ পর্যন্ত জামানতের টাকা জমা দেয়নি। ফলে নিলামে তারা অংশ নিতে পারছে না।
থ্রিজির এই নিলামে অংশ নিচ্ছে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর। প্রত্যেকেই লাইসেন্স পাবে। তাহলে নিলাম কার্যত আনুষ্ঠানিকতা কি না – এমন প্রশ্নের জবাবে বিটিআরসি চেয়ারম্যান সুনীল কান্তি বোস বলেন, নিলামে প্রতিযোগিতা হবে।
কারণ অপারেটরদের ফোরজি ও এলটিই-র জন্য এখনই স্পেকট্রাম নিতে হবে। হাতে আছে মাত্র ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রাম। এখন না নিলে নতুন করে আর তাদের স্পেকট্রাম দেয়া হবে না। তাছাড়া নিলামে অপারেটরদের অন্তত একটি ডাক দিতেই হবে।
তাতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম ২০ মিলিয়ন ডলারের সঙ্গে অন্তত এক মিলিয়ন ডলার যোগ হবে। কারণ এক মিলিয়নের কম ডাকার কোনো সুযোগ নেই।
বিটিআরসি চেয়ারম্যানের মতে, গাইডলাইন অনুযায়ী সর্বনিম্ন দাম প্রতি মেগাহার্টজ ২০ মিলিয়ন বা দুই কোটি ডলার ধরা হয়েছে তা একেবারে কম নয়। তাই নিলাম সফল হবে বলেই মনে করেন তিনি।
থ্রিজির নীতিমালা অনুযায়ী নিলামে অংশ নিতে প্রতি মেগাহার্টজ স্পেকট্রামের (তরঙ্গ) ফ্লোর প্রাইস (সর্বনিম্ন মূল্য) নির্ধারণ করা হয়েছে দুই কোটি মার্কিন ডলার। আবেদনপত্র ফি পাঁচ লাখ টাকা।
লাইসেন্স নিতে ১০ কোটি টাকা, আর বার্ষিক লাইসেন্স ফি পাঁচ কোটি টাকা। নিলামে বিজয়ী প্রতিষ্ঠানকে মোট তরঙ্গ ফি-র ৬০ শতাংশ ৩০ কার্যদিবস ও ৪০ শতাংশ পরবর্তী ১৮০ কার্যদিবসের মধ্যে জমা দিতে হবে।
১৫ বছরের জন্য দেয়া হবে এই লাইসেন্স। পরবর্তী সময়ে প্রতি পাঁচ বছরের জন্য নবায়নের সুযোগ থাকবে। আয়ের ৫ দশমিক ৫ শতাংশ বিটিআরসিকে জমা দিতে হবে। সোশাল অবলিগেশন ফি ধরা হয়েছে প্রতিষ্ঠানের নিরীক্ষিত মোট আয়ের এক শতাংশ।
জানা গেছে, থ্রিজি সার্ভিসের জন্য প্রত্যেক অপারেটরকে কমপক্ষে ৫ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম নিতে হবে। কেউ চাইলে বেশিও নিতে পারেন। ইতিমধ্যে টেলিটককে থ্রিজির জন্য ১০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
এখনো বিটিআরসির হাতে রয়েছে ৪০ মেগাহার্টজ স্পেকট্রাম। এক ডাকেও যদি অপারেটররা স্পেকট্রাম পান, তাহলে প্রতি মেগাহার্টজের দাম হবে ২১ মিলিয়ন বা দুই কোটি ১০ লাখ ডলার।
বাংলাদেশী টাকায় ১৬৮ কোটি (এক ডলার ৮০ টাকা হিসেবে) টাকা। ৪০ মেগাহার্টস স্পেকট্রামই যদি অপারেটররা নিয়ে নেয় তাহলে এই হিসেবে বিটিআরসি পাবে ৬ হাজার ৭২০ কোটি টাকা। এর সঙ্গে ৫ শতাংশ ভ্যাট রয়েছে।
এই দামে টেলিটককেও দিতে হবে ভ্যাট ছাড়া এক হাজার ৬৮০ কোটি টাকা।
এর আগে গত ২৯ আগস্ট জামানত হিসেবে চারটি মোবাইলফোন অপারেটর ৬২২ কোটি টাকা জমা দিয়েছে। সব মিলিয়ে রোববার সাত থেকে আট হাজার কোটি টাকার নিলাম অনুষ্ঠিত হবে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় নিলাম।
Subscribe to:
Posts (Atom)